লালন শাহ সেতু সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.৮ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ১৮.১০মিটার। সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৩ সালে। মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো, একটি চীনা কোম্পানি নির্মাণ কাজ করেছিল। সেতুটির মোট লেন সংখ্যা চারটি। মোট স্পনের সংখ্যা ১৭টি। । সেতুটি ১৮ মে ২০০৪ সালে সম্পূর্ণ যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছিল। সেতুটি নির্মাণের ফলে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহ জেলার মানুষের যোগাযোগ সহজ হয়েছে।
লালনশাহ সেতু উত্তরবঙ্গের নদী তীরবর্তী দ্বিতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু। এটি পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলাধীন পাকশী হার্ডিঞ্জ সেতু সংলগ্ন। ১৩ জানুয়ারী, ২০০১ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। সেতুটির নির্মাণ কাজ ১৭ মে, ২০০৪ সালে সম্পন্ন হয়। ১৮ মে, ২০০৪ তারিখে যান চলাচল শুরু হয়।
কিভাবে যাবেন:
বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে ঈশ্বরদী/পাকশী ট্রেন স্টেশন বা বাস স্টেশন থেকে ট্রেন বা সড়কপথে রিকশা/টেম্পুযোগে লালন শাহ সেতু সেতু যাওয়া যায়।