কুমিল্লা জেলা পরিচিতি

কুমিল্লা জেলার নামকরণ

কুমিল্লা জেলা নামকরণ নিয়ে  অনেক মতভেদ আছে। বর্তমান কুমিল্লা জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা।

প্রাথমিকভাবে এটি সামত্তা পৌরসভার অন্তর্গত ছিল কিন্তু পরে ত্রিপুরা রাজ্যের অংশ হয়ে যায়। কুমিল্লার নামকরণ রীতির অনেক বৈচিত্র্য রয়েছে।

অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, সুমাত্রান রাজ্যে তাঁর ভ্রমণ সম্পর্কে চীনা পর্যটক ওয়াং চুয়াং-এর বিবরণ। এর গল্পে কিয়া-মাল-নাকিয়া নামক স্থানের নামানুসারে কমলাঙ্কা বা কুমিল্লার নামকরণ করা হয়েছে।

এই অঞ্চলে প্রাপ্ত প্রাচীন নিদর্শনগুলি থেকে জানা যায় যে ত্রিপুরা খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দী থেকে গুপ্ত সম্রাটদের অন্তর্গত ছিল।

আরও বলা হয় যে, আহমদ কবিরের ভাগ্নে হযরত শাহ জামাল চতুর্দশ শতাব্দীতে ইসলাম প্রচারের জন্য এ অঞ্চলে আসেন।

যখন তিনি ভ্রমণ করেন, তখন তার চাচা তাকে এক মুঠো মাটি দিয়েছিলেন এবং এই মাটির সাথে হুবহু মিলে যাবে সেই স্থানকে নিজের ইসলাম প্রচার হিসেবে গ্রহণ করার জন্য তাকে আদেশ দেন।

এই নির্দেশে তিনি বহু বন, পর্বত ও স্থান অতিক্রম করেন। সৌভাগ্যবশত, কুমিল্লা শহরের অদূরে গাজীপুর মহল্লার খিলাতলী নামক একটি জায়গার মাটি চাচার নির্দেশিত মাটির বৈশিষ্ট্যের সাথে মিলে যায়।

অনেক প্রচেষ্টা এবং অপেক্ষার পর, তিনি সফল হওয়ার আগ্রহে “কোহ মিল পায়। তাই খুশি হয়ে – “কোহ মিলা, কোহ মিলা” উচ্চারণ করেন।

এই কোহ মিলা থেকেই এলাকাটিকে “কোহমিলা” বলা হয়। পরবর্ততে কোহমিলা কুমিল্লা নামকরণ হয়।

কোহমিলা ➜ ক্যোমিলা ➜ কোমিলা ➜ কুমিলা ➜ কুমিল্লা।

কুমিল্লা নামক এক শাসকের নামানুসারে এলাকাটিকে কুমিল্লা বলা হত বলেও কথিত আছে।

আবার বলা হয় যে ড্রুপিয়ান কলিংস একবার কমলাঙ্কা নামে একটি রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

কমলাঙ্কা মানে পদ্মের দীঘি। এই কমলঙ্কা থেকেই আজকের কুমিল্লা এসেছে বলে ধারণা করা হয়।

কুমিল্লা জেলার ইতিহাস

প্রাচীনকালে সমতট শহরের অংশ ছিলিএই জেলা যা আমরা কুমিল্লা জেলার ইতিহাস হতে জানতে পারি। ১৭৩৩ সালে, বাংলার নবাব সুজাউদ্দীন খান ত্রিপুরা রাজ্য আক্রমণ করেন এবং সুবাহ বাংলায় সমতল ভূমি যুক্ত করেন।

১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ত্রিপুরা দখল করে। ১৭৬৯ সালে কোম্পানি রাজস্ব সংগ্রহের সুবিধার্থে একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করে।

তখন কুমিল্লা ঢাকা প্রদেশের অন্তর্গত ছিল। ১৭৭৬ সালে কুমিল্লাকে একজন কালেক্টরের অধীনে রাখা হয়। ১৭৯০ সালে কোম্পানির শাসনামলে ত্রিপুরা জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়।

সে সময় বর্তমান কুমিল্লা, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, শাহবাজপুর, হাতিয়া, ত্রিপুরার কিছু অংশ, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও মিরসরাই পার্বত্য ত্রিপুরা হিসেবে সমতল ও পাহাড়ি এলাকা নিয়ে ত্রিপুরা জেলায় বিভক্ত ছিল, যার সদর দপ্তর ছিল কুমিল্লা।

কুমিল্লা জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮২১ সালে, ত্রিপুরা জেলাকে বিভক্ত করে ভুলুয়া জেলা গঠন করে বর্তমান নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষীপুর যা পরবর্তীতে নোয়াখালী নামে পরিচিত হয়।

১৯৬০ সালে, ত্রিপুরা জেলার সদর দফতরের নাম অনুসারে কুমিল্লা নামকরণ করা হয়, এবং তখন থেকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং কালেক্টরের পদটির নাম পরিবর্তন করে ডেপুটি কমিশনার করা হয়।

কুমিল্লার দুটি মহকুমা চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১৯৮৪ সালে পৃথক জেলা হিসেবে পুনর্গঠিত হয়।

কুমিল্লার ভৌগলিক অবস্থান

কুমিল্লা জেলার মানচিত্র হতে দেখা যায় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে 23°02′ থেকে 24°47′ উত্তর অক্ষাংশ এবং 92°39′ থেকে 91°22′ E দ্রাঘিমাংশের মধ্যে কুমিল্লার ভৌগলিক অবস্থান ।

এই জেলার দূরত্ব রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ১০৫কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১৪৯কিলোমিটার।

এই জেলার দক্ষিণে ফেনী জেলা ও নোয়াখালী জেলা; চাঁদপুর জেলা, পশ্চিমে মেঘনা নদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলা, উত্তর পশ্চিমে মেঘনা নদী ও নারায়ণগঞ্জ জেলা, উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এবং পূর্বে ভারত রাজ্য এবং ত্রিপুরা জেলা।

কর্কট রেখা কুমিল্লা জেলা অতিক্রম করেছে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত দৈর্ঘ্য: ১০৬ কিমি। কুমিল্লা জেলার মোট আয়তন ৩,০৮৭.৩৩ বর্গ কিলোমিটার (৭,৬২,৮৯৫ একর)।

কুমিল্লা জেলার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

কুমিল্লা জেলা ২৭টি ওয়ার্ড, ১৭টি উপজেলা, ১৮টি থানা, ৮টি পৌরসভা, ১৯২টি ইউনিয়ন,৩৬৮৭টি গ্রাম এবং ১১টি সংসদীয় নির্বাচনী এলাকা নিয়ে ১টি সিটি কর্পোরেশন নিয়ে গঠিত।

সংসদীয় আসন সংখ্যা: ১১ টি

সিটি কর্পোরেশন: ০১ টি (কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন), প্রতিষ্ঠাকাল ১০/০৭/২০১১খ্রিঃ

আয়তনঃ ৫৩.০৪ বঃ কিঃ মিঃ

ওয়ার্ডঃ ২৭টি

জনসংখ্যাঃ ৩,৩৯,১৩৩ জন(পুরুষ:১,৭৭,৩০০ জন ও মহিলা:১,৬১,৮৩৩ জন)(২০১১ সালের আদম শুমারী অনুযায়ী)

পৌরসভা : ০৮ টি

(‘‘ক’’শ্রেণীভূক্ত – ০3টি- লাকসাম পৌরসভা, নাঙ্গলকোট পৌরসভা, চৌদ্দগ্রাম পৌরসভা)

(‘‘খ’’শ্রেণীভূক্ত – ০৫টি- দাউদকান্দি, দেবিদ্বার, চান্দিনা, হোমনা ও বরুড়া পৌরসভা)

ইউনিয়নঃ ১৯৩ টি

গ্রামঃ ৩,৬৮৭ টি

জোতঃ ৫,৩৪,৩০৭ টি

মৌজাঃ ২,৭০০ টি

ইউনিয়ন ভূমি অফিসঃ ১৭২ টি

হাট-বাজারঃ ৩৫৭ টি

ঐতিহ্য

শিক্ষা-শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির পাদপীঠ কুমিল্লা উপমহাদেশে প্রাচীন ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলা হিসেবে পরিচিত। কুমিল্লায় তৈরি হয় বিখ্যাত মিষ্টি রসমালাই।

কুমিল্লার রসমালাই সারা দেশে সুপরিচিত। এই মিষ্টি দুধ, ছোলা এবং চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। কুমিল্লাতেই এর প্রচলন শুরু হয়। অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য উৎপাদনের জন্যও কুমিল্লা পরিচিত।

কুমিল্লা তার খদ্দর (খাদি) শিল্পের জন্যও পরিচিত। খদ্দর ১৯২১ সাল থেকে এই অঞ্চলে উপস্থিত রয়েছে। কুমিল্লার খদ্দরের শিল্প উৎকর্ষের জন্য ব্যাপক খ্যাতি ছিল।

এখান থেকে খদ্দরের কাপড় পাঠানো হতো কলকাতা ও বোম্বেতে। কুমিল্লা বাঁশের বাঁশির জন্য পরিচিত।

কুমিল্লার হোমনের শ্রীমদ্দি গ্রাম উপমহাদেশের বাঁশের বাঁশির জন্য পরিচিত। শ্রীমদ্দি গ্রামের বংশীপাড়ার বাঁশি বর্তমানে দেশ-বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

এ ছাড়া তাঁতশিল্প, কুটির শিল্প, মৃৎশিল্প ও ছুতোরশিল্প, ময়নামতির শীতল পাটি প্রভৃতি শিল্প আজও তাদের ঐতিহ্যে স্বতন্ত্রতা বজায় রেখেছে।

কুমিল্লা জেলার মানচিত্র এবং কুমিল্লা শহরের মানচিত্র

 

কুমিল্লা কিসের জন্য বিখ্যাত

এবার আমরা জানবো কুমিল্লা কিসের জন্য বিখ্যাত। এটি খাদি কাপড় ও রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া শীতল পাটির ও রয়েছে বিশ্বজুড়ে সুনাম। এ অঞ্চল বাঁশের বাঁশি ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবার তৈরির জন্য সুপরিচিত।

কুমিল্লা জেলায় কিছু ঐতিহ্যবাহী শিল্প প্রচলিত আছে যেমন; মৃৎশিল্প, তাঁত শিল্প, কুটির শিল্প এবং কারু শিল্প।

কুমিল্লা জেলার নদ-নদী

কুমিল্লা জেলার প্রধান নদ-নদীগুলো হল: মেঘনা নদী, গোমতী নদী, ডাকাতিয়া নদী, তিতাস নদী, কাঁকড়ি নদী, ঘুংঘুর নদী, ছোট ফেনী নদী, আড়চি নদী, এবং সালদা নদী।

কুমিল্লা জেলার থানা কয়টি ও কি কি

১৮টি থানা

কোতোয়ালী মডেল থানা,সদর দক্ষিন মডেল থানা, চৌদ্দগ্রাম থানা, নাঙ্গলকোট থানা, লাকসাম থানা, মনোহরগঞ্জ থানা, লালমাই থানা, বুড়িচং থানা, ব্রাহ্মনপাড়া থানা, দেবিদ্বার থানা, মুরাদনগর থানা, বাঙ্গরা- বাজার থানা, হোমনা থানা, তিতাস থানা, মেঘনা থানা, দাউদকান্দি থানা, চান্দিনা থানা, বরুড়া থানা।

কুমিল্লা জেলার উপজেলা এবং ইউনিয়ন কয়টি ও কি কি

উপজেলা ১৭ টি এবং ইউনিয়ন ১৯৩ টি

আর্দশ সদর উপজেলা: কালীরবাজার ইউনিয়ন,  দূর্গাপুর(উত্তর)  ইউনিয়ন, দুর্গাপুর(দক্ষিণ) ইউনিয়ন, আমড়াতলী ইউনিয়ন, পাঁচথুবী ইউনিয়ন, জগন্নাথপুর ইউনিয়ন

দেবিদ্বার উপজেলা: সুবিল ইউনিয়ন, রসুলপুর ইউনিয়ন, গুনাইঘর (উত্তর) ইউনিয়ন, গুনাইঘর (দক্ষিণ) ইউনিয়ন, বড়শালঘর ইউনিয়ন, রাজামেহার ইউনিয়ন, ইউসুফপুর ইউনিয়ন, মোহনপুর ইউনিয়ন, ভানী ইউনিয়ন, ফতেহাবাদ ইউনিয়ন, জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন, ধামতী ইউনিয়ন,বরকামতা ইউনিয়ন, সুলতানপুর ইউনিয়ন, এলাহাবাদ ইউনিয়ন

হোমনা উপজেলা: মাথাভাঙ্গা ইউনিয়ন, ঘাগুটিয়া ইউনিযন, আছাদপুর ইউনিয়ন, চান্দেরচর ইউনিয়ন, ভাষানিয়া ইউনিয়ন, নিলখী ইউনিয়ন, ঘারমোড়া ইউনিয়ন, জয়পুর ইউনিয়ন, দুলালপুর ইউনিয়ন

সদর দক্ষিন উপজেলা: জোড়কানন (পুর্ব) ইউনিয়ন, জোড়কানন (পশ্চিম) ইউনিয়ন, চৌয়ারা ইউনিয়ন, বারপাড়া ইউনিয়ন, গলিয়ারা ইউনিয়ন, বাগমারা (উত্তর) ইউনিয়ন, বাগমারা (দক্ষিন) ইউনিয়ন, ভূলইন (উত্তর) ইউনিয়ন, ভূলইন (দক্ষিন) ইউনিয়ন, বেলঘর (উত্তর) ইউনিয়ন, বেলঘর (দক্ষিন) ইউনিয়ন, পেরুল (উত্তর) ইউনিয়ন, পেরুল (দক্ষিন) ইউনিয়ন, বিজয়পুর ইউনিয়ন

বরুড়া উপজেলা: আগানগর ইউনিয়ন, ভবানীপুর ইউনিয়ন, খোশবাস (উ:) ইউনিয়ন, ঝলম ইউনিয়ন, চিতড্ডা ইউনিয়ন, শিলমুড়ি (দ:) ইউনিয়ন, শিলমুড়ি (উ:) ইউনিয়ন, গালিমপুর ইউনিয়ন, শাকপুর ইউনিয়ন, ভাউকসার ইউনিয়ন, চান্দলা ইউনিয়ন, আড্ডা ইউনিয়ন, আদ্রা ইউনিয়ন

দাউদকান্দি উপজেলা : দৌলতপুর ইউনিয়ন, দাউদকান্দি(উত্তর) ইউনিয়ন, ইলেটগঞ্জ (উত্তর) ইউনিয়ন, ইলেটগঞ্জ (দক্ষিন) ইউনিয়ন, জিংলাতলী ইউনিয়ন, সুন্দলপুর ইউনিয়ন, গৌরিপুর ইউনিয়ন, মোহাম্মদপুর (পূব) ইউনিয়ন, মোহম্মদপুর(পশ্চিম) ইউনিয়ন, গোয়ালমারী ইউনিয়ন,মারুকা ইউনিয়নবিটেশ্বর ইউনিয়ন, পদুয়া ইউনিয়নপাঁচগাছিয়া(পশ্চিম) ইউনিয়ন, বারপাড়া ইউনিয়ন

ব্রাহ্মনপাড়া উপজেলা: শিদলাই ইউনিয়ন, চান্দলা ইউনিয়ন, শশীদল ইউনিয়ন, দুলালপুর (২) ইউনিয়ন, ব্রাহ্মনপাড়া সদর ইউনিয়ন,সাহেবাবাদ ইউনিয়ন, মালাপাড়া ইউনিয়ন, মাধবপুর ইউনিয়ন

বুড়িচং উপজেলা : ময়নামতি ইউনিয়ন, ভারেল্লা ইউনিয়ন (উত্তর) , মোকাম ইউনিয়ন, বুড়িচং সদর ইউনিয়ন, বাকশীমূল ইউনিয়ন, পীরযাত্রাপুর ইউনিয়ন, ষোলনল ইউনিয়ন, রাজাপুর ইউনিয়ন, ভারেল্লা ইউনিয়ন (দক্ষিণ)।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা : শ্রীপুর ইউনিয়ন, কাশিনগর ইউনিয়নকালিকাপুর ইউনিয়ন, শুভপুর ইউনিয়ন, ঘোলপাশা ইউনিয়ন, মুন্সীরহাট ইউনিয়ন, বাতিসা ইউনিয়ন, কনকাপৈত ইউনিয়ন, চিওড়া ইউনিয়ন, জগন্নাথদিঘী ইউনিয়ন, গুনবতী ইউনিয়ন, আলকরা ইউনিয়ন, উজিরপুর ইউনিয়ন

মুরাদনগর উপজেলা: ১নং শ্রীকাইল ইউনিয়ন, ৩নং আন্দিকোট ইউনিয়ন, ২নং আকুবপুর ইউনিয়ন, ৪নং পুর্বধৈইর (পুর্ব) ইউনিয়ন, ৫নং পুর্বধৈইর (পশ্চিম) ইউনিয়ন, ৬নং বাঙ্গরা (পূর্ব) ইউনিয়ন, ৫নং পুর্বধৈইর (পশ্চিম) ইউনিয়ন, ৮নং চাপিতলা ইউনিয়ন, ৯নং কামাল্লা ইউনিয়ন, ১০নং যাত্রাপুর ইউনিয়ন, রামচন্দ্রপুর উত্তর ইউনিয়ন, রামচন্দ্রপুর দক্ষিন ইউনিয়ন, ১৩ নং মুরাদনগর সদর ইউনিয়ন, ১২নং নবীপুর (পুর্ব) ইউনিয়ন, ১৪নং ধামঘর ইউনিয়ন, ১৫নং জাহাপুর ইউনিয়ন, ১৩নং নবীপুর (পশ্চিম) ইউনিয়ন, ১৬নং ছালিয়াকান্দি ইউনিয়ন, ১৭নং দারোরা ইউনিয়ন, ১৮নং পাহাড়পুর ইউনিয়ন, ২১নং বাবুটিপাড়া ইউনিয়ন, ২২নং টনকী ইউনিয়ন

মনোহরগঞ্জ উপজেলা: বাইশগাঁও ইউনিয়ন, সরসপুর ইউনিয়ন, হাসনাবাদ ইউনিয়ন, ঝলম উত্তর ইউনিয়ন, ঝলম দক্ষিন ইউনিয়ন, মৈশাতুয়া ইউনিয়ন, লক্ষনপুর ইউনিয়ন, উত্তর হাওলা ইউনিয়ন, নাথেরপেটুয়া ইউনিয়ন, বিপুলাসার ইউনিয়ন

লাকসাম উপজেলা বাকই  ইউনিয়ন, মুদাফফর গঞ্জ ইউনিয়ন, কান্দিরপাড় ইউনিয়ন, গোবিন্দপুর ইউনিয়ন (2), উত্তরদা ইউনিয়ন, লাকসাম পুর্ব ইউনিয়ন, আজগরা ইউনিয়ন

নাঙ্গলকোট উপজেলা : বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন, পেরিয়া ইউনিয়ন, রায়কোট ইউনিয়ন, মোকরা ইউনিয়ন, মক্রবপুর ইউনিয়ন, হেসাখাল ইউনিয়ন, আদ্রা ইউনিয়ন, জোড্ডা ইউনিয়ন, ঢালুয়া ইউনিয়ন, দৌলখাঁড় ইউনিয়ন, বক্সগঞ্জ ইউনিয়ন, সাতবাড়ীয়া ইউনিয়ন

তিতাস উপজেলা : সাতানী ইউনিয়ন, জগতপুর ইউনিয়ন, বলরামপুর ইউনিয়ন, কড়িকান্দি ইউনিয়ন, কলাকান্দি ইউনিয়ন, ভিটিকান্দি ইউনিয়ন, নারান্দিয়া ইউনিয়ন, জিয়ারকান্দি ইউনিয়ন, মজিদপুর ই্উনিয়ন,

চান্দিনা উপজেলা: সুহিলপুর ইউনিয়ন, বাতাঘাসি ইউনিয়ন, জোয়াগ ইউনিয়ন, বরকরই ইউনিয়ন, মাধাইয়া ইউনিয়ন, দোল্লাই নবাবপুর ইউনিয়ন, মহিচাইল ইউনিয়ন, গল্লাই ইউনিয়ন, কেরণখাল ইউনিয়ন, মাইজখার ইউনিয়ন, এতবারপুর ইউনিয়ন, বাড়েরা ইউনিয়ন, বরকইট ইউনিয়ন

মেঘনা উপজেলা: মানিকারচর ইউনিয়ন, চন্দনপুর ইউনিয়ন, চালিভাঙ্গা ইউনিয়ন, গোবিন্দপুর ইউনিয়ন, বড়কান্দা ইউনিয়ন, রাধানাগর ইউনিয়ন, লুটেরচর ইউনিয়ন, ভাওরখোলা ইউনিয়ন

লালমাই উপজেলা: বাগমারা উত্তর ইউনিয়ন, বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়ন, ভূলইন উত্তর ইউনিয়ন,  ভূলইন দক্ষিণ ইউনিয়ন,  বেলঘর উত্তর ইউনিয়ন, বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়ন, পেরুল উত্তর ইউনিয়ন, পেরুল দক্ষিণ ইউনিয়ন, বাকই উত্তর ইউনিয়ন।

কুমিল্লা জেলার শিক্ষাব্যবস্থা

কুমিল্লাকে শিক্ষানগরী বলা হতো। কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কুমিল্লা শহরে অবস্থিত। এ প্রশাসনের অধীনে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রদান করা হয়।

এর আগে পুরো চট্টগ্রাম বিভাগ কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ছিল। সম্প্রতি চট্টগ্রাম ও সিলেটে পৃথকভাবে শিক্ষা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। কুমিল্লায় শিক্ষার হার বর্তমানে ৬০.০২% (শিক্ষা সমীক্ষা ২০১১)। কুমিল্লা জেলার সাক্ষরতার হার ৬০.০২%।

কুমিল্লা জেলার  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নিচে দেওয়া হলো।

  • বিশ্ববিদ্যালয় (সরকারি) – ১টি
  • বিশ্ববিদ্যালয় (বেসরকারি) – ৪টি
  • বিশ্ববিদ্যালয় (আর্মি নিয়ন্ত্রিত) – ১টি
  • মেডিকেল কলেজ (সরকারি) – ১টি
  • মেডিকেল কলেজ (আর্মি নিয়ন্ত্রিত) – ১টি
  • মেডিকেল কলেজ (বেসরকারি) – ৩টি
  • কামিল মাদ্রাসা – ১০টি
  • ক্যাডেট কলেজ – ১টি
  • সরকারি পলিটেকনিক – ১টি
  • কলেজ (সরকারি) – ১০টি
  • কলেজ (বেসরকারি) – ৩১টি
  • বাণিজ্যিক কলেজ (সরকারি) – ২টি
  • ফাজিল মাদ্রাসা – ৬৩টি
  • শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ – ১টি
  • এইচএসটিটিআই – ১টি
  • পিটিআই – ১টি
  • মেডিকেল এসিসটেন্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বেসরকারি) – ১টি
  • মেডিকেল এসিসটেন্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (সরকারি) – ১টি
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সরকারি) – ৯টি
  • স্কুল এন্ড কলেজ – ৯০টি
  • আলিম মাদ্রাসা – ৭৫টি
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয় (অন্যান্য) – ৫৮০টি
  • নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় – ৫৫টি
  • দাখিল মাদ্রাসা – ২৩৩টি
  • ইবতেদায়ী মাদ্রাসা – ৭১টি
  • প্রাথমিক বিদ্যালয় – ১৩৩০টি
  • পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ( বেসরকারি) – ০৩ টি

কুমিল্লার সংবাদপত্র

স্থানীয়ভাবে প্রকাশিত বেশ কিছু কুমিল্লার সংবাদপত্র ও অনলাইন পত্রিকা রয়েছে।

প্রাচীনতম সংবাদপত্রের মধ্যে রয়েছে আমোদ, দৈনিক পত্রিকার মধ্যে রয়েছে দৈনিক কুমিল্লার কাগজ, দৈনিক রূপসী বাংলা, দৈনিক শিরোনামও কুমিল্লা বার্তা অনলাইন, দৈনিক আমাদের কুমিল্লা এবং চান্দিনা উপজেলা থেকে প্রকাশিত চান্দিনা প্রতিদ ইত্যাদি।

কুমিল্লা সাহিত্য পরিষদ পত্রিকা, জামানার পথ উল্লেখযোগ্য। কিছু মাসিক পত্রিকাও এখানে পাওয়া যায়। দেশের শীর্ষস্থানীয় সব সংবাদপত্রও এখানে পাওয়া যায়।

কুমিল্লাতেও রয়েছে বেশ কিছু সাংস্কৃতিক সংগঠন। আরও কিছু সংবাদপত্র রয়েছে তার নিচে আলোচনা করা হলো।

দৈনিক কুমিল্লার কাগজ: মোহাম্মদ আবুল কাশেম, কাজী অহিদুজ্জামান ম্যানশন (৩য়তলা), কান্দিরপাড়, কুমিল্লা।

দৈনিক রূপসী বাংলা: হাসিনা ওহাব, আবদুর রশিদ সড়ক, বাগিচাগাঁও, কুমিল্লা।

দৈনিক আমাদের কুমিল্লা: নাঈমুল ইসলাম খান, খাঁবাড়ী,বাগিচাগাঁও, কুমিল্লা।

দৈনিকশিরোনাম: নীতিশসাহা, চৌরঙ্গী শপিং সেন্টার, টাউন হলের বিপরীতে, কান্দিরপাড়,কুমিল্লা।

দৈনিক কুমিল্লা মুক্তকন্ঠ: এ টি এম হুমায়ুন কবীর, সুফিয়ামহল, বাগিচাগাঁও, কুমিল্লা

দৈনিক শ্রমিক: বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শহীদুল হক সেলিম, ১৭৩/গ (নতুন) শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সড়ক, ধর্মসাগরের পশ্চিমপাড়, কুমিল্লা। মোবাইল: ০১৭৬৮৯৮৬৬৯৮

সাপ্তাহিক প্রান্তর: মোঃহাবিবুর রহমান, গৌরীপুর বাজার, দাউদকান্দি, কুমিল্লা।

সাপ্তাহিক কুমিল্লা বার্তা: অধ্যক্ষ এ.কে.এম মফিজুর রহমান, সি/২৩ বিসিক শিল্পনগরী, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক মেগোতি: আমিনুল হক, মানিক মিয়া কমিউনিটি সেন্টার, মোগলটুলী, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক সবুজপত্র: নুরুন্নাহার আক্তার, ৮২বাইপাস সড়ক, মধ্য লাকসাম, উপজেলা-লাকসাম, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক কালপুরুষ: মোহাম্মদ আলাউদ্দিন ভূঞা, গাজীপুর বাসস্ট্যান্ড, ডাকঘর-বড়গাজীপুর,উপজেলা-তিতাস, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক কুমিল্লা দর্পণ: মোঃমাহবুব মোর্শেদ, অরু্ণিমা, ছোটরা কলোনীরোড, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক চৌদ্দগ্রাম: সিরাজুল ইসলাম ফরায়েজী, ডলফিন বিল্ডিং(২য়তলা), থানাগেইট, চৌদ্দগ্রাম,কুমিল্লা

সাপ্তাহিক নতুনপত্র: আনোয়ারু্ল কাদের বাকী, ধর্মসাগরের পশ্চিমপাড় (পৌরসভার পিছনে) কুমিল্লা

সাপ্তাহিক আমোদ: বাকীন এম.এরাববী, চৌধুরীপাড়া, কুমিল্লা-৩৫০০

সাপ্তাহিক অপরাধ সংবাদ: মোঃ জসীম উদ্দিন খোকন, টমছমব্রীজ (শাকতলা), লাকসাম রোড, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক নাঙ্গলকোট: মোঃ সামছুউদ্দিন, হাজী আলী আকবর সড়ক, চেয়ারম্যানবাড়ী, স্টেশনসংলগ্ন, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক সীমান্তসংবাদ: মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম দুলাল, পুরাতন মৌলভীপাড়া (সাহেববাড়ী), চকবাজার,কুমিল্লা

সাপ্তাহিক অভিবাদন: আবুল হাসানাত বাবুল, দমকল পুকুর পাড়(পূর্ব), বাগিচাগাঁও, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক নিরীক্ষণ: কাজী ফাতেমা বেগম, ৩৮৭ বাদুরতলা, কুমিল্লা-৩৫০০

সাপ্তাহিক বরুড়া কন্ঠ: মোঃ ইউসুফ আলী, থানা রোড, বরুড়া, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক কুমিল্লা কন্ঠ: মোঃ কামালউদ্দিন, দেবিদ্বার নিউমার্কেট (সেন্ট্রাল হসপিটালের পাশে), দেবিদ্বার, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক বর্ণপাঠ: ইয়াসমীন রীমা, হোসেন মঞ্জিল, শাসনগাছা, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক বাংলার আলোড়ন: ফারহানা শারমিন, আরামবাগকুটি, গর্জনখোলা, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক মুক্ত কাগজ: আলহাজ্ব মোঃনিজাম উদ্দিন মোল্লা, গ্রীণভিউ, বাগিচাগাঁও, কুমিল্লা

দৈনিক ভোরের সুর্যোদয়: মোঃ ফিরোজ মিয়া, উত্তর রামপুর, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক টেলিফোন: মোঃ আবুল হাসেম, গ্রাম-লতিফপুর, ডাকঘর ও থানা-বরুড়া, কুমিল্লা,

সাপ্তাহিক বাংলাবার্তা: মোঃ হাবিবুর রহমান, গৌরীপুর বাজার, দাউদকান্দি, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক চৌদ্দগ্রামেরআলো: মোঃ আবুল কালাম আজাদ পাটোয়ারী, সুখ ৩২৫/খ মুন্সেফ কোয়ার্টার, কাপ্তানবাজার,কুমিল্লা

সাপ্তাহিক আলোরদিশারী: মোঃ শামছুল করিম দুলাল, কলেজ রোড (সামনীর পুলের পূর্বপাড়) লাকসাম,কুমিল্লা

দৈনিক  ময়নামতি: অধ্যক্ষ আফজলখান এডভোকেট, নজরুল এভিনিউ, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক কুমিল্লারআলো: মোঃজসিম উদ্দিন কনক, ধর্মসাগরের পশ্চিমপাড়, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক লাকসাম: মোঃআবদুল জলিল, চন্দনা প্রকাশনী, আপেল ভিলা, ১৮১ হাউজিং এস্টেট, লাকসাম,কুমিল্লা

সাপ্তাহিক লাকসাম বার্তা: শহীদুল্লাহ ভূইঁয়া, পুরাতন দৈনিক বাজার, লাকসাম, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক সময়ের দর্পণ: এ.এফ.এম, শোয়ায়েব, সোনালী ব্যাংক ভবন, ব্যাংক রোড, দৌলতগঞ্জ বাজার, লাকসাম, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক আলোকিত চৌদ্দগ্রাম: মোঃ আমিরুল আলম খান, ট্রাংকরোড, চৌদ্দগ্রাম বাজার, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক কুমিল্লা: মোহাম্মদ শাহজাহান, সমবায় ব্যাংক ভবন (তৃতীয়তলা), কান্দিরপাড়, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক চলন: মাহবুবুর রহমান, ৯/ক ২য় কান্দিরপাড়, লাকসাম রোড, কুমিল্লা-৩৫০০

সাপ্তাহিক জয়কন্ঠ: তাবারক উল্লাহ কায়েস, গ্রাম ও ডাকঘর-গাজীমুড়া, থানা-লাকসাম, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক হোমনার আলো: মোহাম্মদ কালাম হোসেন, গ্রাম-শ্রীমদ্দি, ডাকঘর ও উপজেলা – হোমনা,  কুমিল্লা

পাক্ষিক বিবর্তন: দিলীপ মজুমদার, ষড়জ সংগীত সদন, তালপুকুরপাড়, থানা-কোতয়ালী, কুমিল্লা

পাক্ষিক দেশগোয়েন্দা: মোঃ লুৎফুর রহমান, বিমান বন্দর সড়ক, দক্ষিণচর্থা, কুমিল্লা

পাক্ষিক ব্রাহ্মণপাড়া-বুড়িচং সংবাদ: সৈয়দ আহাম্মদ লাভলু, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি ভবন (২য়তলা)  ব্রাহ্মণপাড়া, কুমিল্লা।

মাসিক মহাজীবন: ডাঃ মানবেন্দ্র নাথ সরকার, যুগল ব্রহ্মচারী, অধ্যক্ষ, অযাচক আশ্রম, গ্রাম-রহিমপুর, ডাকঘর ও থানা-মুরাদনগর, কুমিল্লা

মাসিক জয়ভেরী: মোঃ নোমানুল হক, জয়ভেরী হাউজ, থানা গেইট, দেবিদ্বার, কুমিল্লা-৩৫০০

ত্রৈমাসিক বর্ণিতা: দীপক কুমার ভদ্র, তাক্ওয়া (৪র্থতলা), হোল্ডিংনং-৪৮৯, বাদুরতলা,কুমিল্লা।

সাপ্তাহিক ক্রাইম রিপোর্টার: মুহম্মদ মিজানুর রহমান চৌধুরী, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ১৭৬/কারাগার সড়ক, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক কুমিল্লার কথা: সম্পাদক: কাজী কামরুল বাশার, প্রকাশক: দেলোয়ার হোসেন জাকির, ৫৬০ ঝাউতলা, কুমিল্লা

সাপ্তাহিক সমধান সমাচার: এ টি এম সাইফ উল্লাহ, ষ্টেশন রোড , কুমিল্লা,

মোবাইল নং- ০১১৯০১৬৬৪৭৮

সাপ্তাহিক সময়ের পথ: কৃষিবিদ মোহাম্মদ বাচ্চু মিয়া বকাউল, ৬৭৮ পূর্ববাগিচাগাও, কুমিল্লা

মোবাইল নং- ০১৭৫২০২৬৯১১

একুশে বাংলা: মোহাম্মদ সাখাওয়াত হাফিজ, কলাবাগ ধর্মপুর,কুমিল্লা।

মোবাইলঃ-০১৭১০১০৫৫৫৫

ekushey_bangla@yahoo.com

কুমিল্লা অনলাইন নিউজ

 

কুমিল্লা বেতার

১৯৮৭ সালে ৩০ একর জায়গার উপর স্থাপিত এ প্রেরণ কেন্দ্রটির যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৮ সালের ১৮ জুন, বাংলাদেশ বেতার, ঢাকা কেন্দ্রের অনুষ্ঠান রিলের মাধ্যমে।

পরবর্তী সময়ে পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্র হিসেবে এখান থেকেই ২০০৯ সালের ১৫ মে কেন্দ্রের নিজস্ব অনুষ্ঠানের পরীক্ষামুলক সম্প্রচার এবং ১৩ জুন থেকে নিজস্ব অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক সম্প্রচার শুরু হয়।

বর্তমানে প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত ২ ঘন্টা করে কুমিল্লা কেন্দ্রের নিজস্ব অনুষ্ঠান এএম ১৪১৩ কিলোহার্জ ২১২.৩১ মিটারে এবং এফএম ১০৩.৬ মেগাহার্জে একযোগে প্রচারিত হচ্ছে।

বিকাল ৬টা থেকে রাত ১১টা ১০ মিনিট পর্যন্ত ৫ ঘন্টা ১০ মিনিট বাংলাদেশ বেতার ঢাকা কেন্দ্রের অনুষ্ঠান রিলে করা হয়। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ছ’টা, সকাল সাড়ে সাতটা, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা ও রাত সাড়ে ১০ টায় বিবিসির বাংলা অনুষ্ঠান এফএম ১০৩.৬ মেগাহার্জে রিলে করা হয়।

এ কেন্দ্র হতে জাতীয় সংবাদ রীলে করা হয় এবং ৫ মিনিটের একটি নিজস¦ বাংলা সংবাদ বুলেটিন প্রচার করা হয়।এছাড়া প্রতিদিন রাত ৯ টা হতে ৯টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত এন এইচ কে (জাপান) এর অনুষ্ঠান ১০১.২ মেগাহার্জে প্রচারিত হচ্ছে।

কুমিল্লার বিখ্যাত ব্যক্তি

আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরীরাজনীতিবিদ, অবিভক্ত পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বঙ্গীয় কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক।

আকবর হোসেন:-বীর প্রতীকও সাবেক মন্ত্রী,সেনা কর্মকর্তা।

এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী:-সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনীতি।

সাজ্জাদ আলী জহির

ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, সাবেক আইনমন্ত্রী।

আব্দুল খালেক , বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম মহাপরিচালক আইজিপি।

শীলভদ্র –– বৌদ্ধ পণ্ডিত, দার্শনিক, ঐতিহাসিক নালন্দা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ, জন্মস্থান সমতট (বর্তমান চান্দিনা, কুমিল্লা)।

আশরাফ আলীদেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত (১৯৪০ — ২০১৯)।

অলিমান দেওয়ান শাহ্ –– কুমিল্লায় ইসলাম প্রচারকারী আউলিয়া।

আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার –– রাজনীতিবিদ।

অক্ষয়কুমার লধ –– পণ্ডিত ও সাংবাদিক।

আ হ ম মোস্তফা কামাল –– রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের বর্তমান অর্থমন্ত্রী

আখতার হামিদ খান –– প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী

আজিজুর রহমান সরকার –– প্রাক্তন মন্ত্রী।

আঞ্জুম সুলতানা সীমা –– রাজনীতিবিদ।

আজিজুল হাকিম –– অভিনেতা।

আতিকুল ইসলাম –– মেয়র, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন

আনওয়ারুল আজিম –– রাজনীতিবিদ।

আনোয়ার উল্ল্যাহ মজুমদার –– খুলনা জেলার প্রথম গভর্নর, সামরিক কর্মকর্তা এবং প্রাক্তন সাংসদ।

আনোয়ারা –– চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

আফজল খান –-রাজনীতিবিদ।

আপেল মাহমুদ –– বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ বেতারবাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রাক্তন মহাপরিচালক, গীতিকার এবং কণ্ঠশিল্পী।

আবু সাঈদ এম আহমেদ –– স্থপতি।

আবুল কালাম মজুমদার –– প্রাক্তন সাংসদ, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং রাজনীতিবিদ।

আব্দুল মতিন খসরু –– রাজনীতিবিদ।

আবদুল গণি (মেজর) ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর প্রতিষ্ঠাতা।

আমিনা আহমেদ –– রাজনীতিবিদ।

আলম আরা মিনু –– সঙ্গীতশিল্পী।

আলী আশরাফ –– রাজনীতিবিদ।

মিজানুর রহমান আরিয়ান– নাট্য নির্মাতা

আসিফ আকবর –– সঙ্গীতশিল্পী।

আশা দাশগুপ্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।

আহমদ রফিক –– কবি, প্রবন্ধকার এবং গবেষক।

ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন –– রাজনীতিবিদ।

ইকবাল করিম ভূঁইয়া –– প্রাক্তন সেনা প্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

এ কে এম আবু তাহের –– রাজনীতিবিদ।

এ কে এম সামসুল হক খান –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।

এম কে আনোয়ার –– রাজনীতিবিদ।

এনামুল হক মণি –– আইসিসি’র প্যানেলভুক্ত আম্পায়ার এবং প্রাক্তন জাতীয় ক্রিকেটার।

ওমর আহাম্মদ মজুমদার –– রাজনীতিবিদ।

কাজী জাফর আহমেদ –– রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের ৮ম প্রধানমন্ত্রী।

কামাল উদ্দিন আহাম্মদ –– উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ –– রাজনীতিবিদ।

কামরুল আহসান –- সরকারের এক জন সচিব। বর্তমানে রাশিয়ায় বাংলাদেশের রাস্ট্রদূত। পূর্বে কানাডা ও সিংগাপুরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।

খন্দকার মোশতাক আহমেদ –– রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি।

গাজীউল হাসান খান –– সাংবাদিক এবং কূটনীতিক।

খন্দকার মোশাররফ হোসেন –– রাজনীতিবিদ।

জি এ মান্নান –– নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্য পরিচালক।

খালেদ মুহিউদ্দীন –– আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সাংবাদিক এবং লেখক।

গাজী মাজহারুল আনোয়ার –– চলচ্চিত্র পরিচালক, গীতিকার এবং সুরকার।

জ্যোতিঃপাল মহাথের –– বৌদ্ধ শাস্ত্রবিদ।

তাজুল ইসলাম –– রাজনীতিবিদ।

তোফাজ্জল হোসেন

তাফাজ্জাল ইসলাম –– বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি।

তারিণীপ্রসন্ন মজুমদার –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।

ত্রিপুরা সেনগুপ্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব।

নঈম নিজাম –– সাংবাদিক এবং দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক।

দিলাওয়ার হোসাইন –– দারুল উলুম ঢাকার প্রতিষ্ঠিতা ও প্রধান মুফতি।

নাঈমুল ইসলাম খান –– সাংবাদিক।

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী –– লেখিকা, সমাজ কর্মী এবং জমিদার।

নাফিসা কামাল –– ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তা।

নাছিমুল আলম চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ।

নিপুণ –– চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

নূরুল ইসলাম মিলন –– রাজনীতিবিদ।

নার্গিস আসার খানম –– বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী এবং তার কয়েকটি রচনার কেন্দ্রীয় চরিত্র।

নিঝুম রুবিনা –– মডেল এবং চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

পিয়াস করিম –– বুদ্ধিজীবী এবং শিক্ষাবিদ।

প্রতিভা ভদ্র –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিকন্যা।

আবুল খায়ের মুসলেহউদ্দিন—আধুনিক বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক ও সাবেক উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা।

প্রফুল্লনলিনী ব্রহ্ম –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।

ফজলুল হালিম চৌধুরী –– প্রাক্তন উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণগোপাল দত্ত –– প্রাক্তন উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

ফরিদ উদ্দিন আহমেদ –– উপাচার্য, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

ফরিদা ইয়াসমিন –– সাংবাদিক।

ফেরদৌস আহমেদ –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।

মঈনুল হোসেন –– বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা।

বশির হোসেন –– চলচ্চিত্র পরিচালক এবং চিত্রসম্পাদক।

বুদ্ধদেব বসু –– কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, গল্পকার এবং নাট্যকার।

মনিরুল হক সাক্কু –– মেয়র, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন

মনসুর আলী –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।

মাখন দাশগুপ্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।

মিজানুর রহমান আজহারী –– ইসলামি পণ্ডিত।

মাহমুদুর রহমান –– প্রকৌশলী এবং ব্যবসায়ী।

মুজিবুল হক মুজিব –– রাজনীতিবিদ।

মো. আবু তাহের –– প্রাক্তন নৌবাহিনী প্রধান এবং রাজনীতিবিদ।

মোহাম্মদ আবদুল মালেক –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।

মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া –– রাজনীতিবিদ।

মোহাম্মদ আমির হোসেন –– রাজনীতিবিদ।

যোবায়দা হান্নান –– চিকিৎসক এবং সমাজসেবী।

রওশন আরা মান্নান –– রাজনীতিবিদ।

মো. মইনুল ইসলাম –– প্রাক্তন মহাপরিচালক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ

রঙ্গু মিয়া –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।

রফিকুল ইসলাম –– চিকিৎসক এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানী।

রফিকুল ইসলাম –– ভাষা কর্মী।

রাজী মোহাম্মদ ফখরুল –– রাজনীতিবিদ।

রফিকুল ইসলাম মিয়া –– রাজনীতিবিদ।

রাহুল দেব বর্মণ –– সঙ্গীত পরিচালক এবং কণ্ঠশিল্পী।

রায় বাহাদুর আনন্দ চন্দ্র রায় –– প্রতিষ্ঠাতা, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ

রেদোয়ান আহমেদ –– রাজনীতিবিদ।

জসীম উদ্দিন আহমেদ

লায়লা নূর –– শিক্ষাবিদ, অনুবাদক এবং ভাষাসৈনিক।

শওকত মাহমুদ –– সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ।

শচীন দেববর্মণ –– গীতিকার, সুরকার এবং লোকসঙ্গীত শিল্পী।

শফিক আহমেদ –– রাজনীতিবিদ।

শামসুর রহমান শুভ –– জাতীয় ক্রিকেটার।

শামসুজ্জামান –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধা।

শিবনারায়ণ দাস –– বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রথম রূপকার।

সমরজিৎ রায় চৌধুরী –– চিত্রশিল্পী।

শৈলেন্দ্রচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব।

শাহরিয়ার নাজিম জয়– অভিনেতা

সালেহ উদদিন –– স্থপতি, লেখক এবং শিল্পী।

সুফিয়া কামাল –– কবি এবং নারী নেত্রী।

সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের –– রাজনীতিবিদ।

সেলিমা আহমাদ –– ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ।

সৈয়দ মাহমুদ হোসেন –– বাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি।

চিন্ময় রায়, কলকাতার অভিনেতা।

সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীবাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব, ইসলামী পন্ডিত ও চাঁদপুরী শাহ দরবার শরীফের বর্তমান পীর।

শেখ সাদী খান – সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার।

আরফানুল হক রিফাত, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের দ্বিতীয় মেয়র।

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় – কলকাতার বিখ্যাত অভিনেত্রী।

কুমিল্লা আবাসিক হোটেল এবং কুমিল্লা আবাসিক হোটেল নাম্বার

 

হোটেল রেড রুফ ইন : রেইস কোর্স,নিসা টাওয়ার,সেবা হসপিটালের বিপরীত প্বার্শে।

ঢাকা হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট: ঢাকা হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট বিশ্বরোড, কুমিল্লা

কানন লেইক রিসোর্ট লিমিটেড:কানন লেইক রিসোর্ট লিমিটেড, সুয়াগাজী।

হাইওয়ে ইন রেস্তোরা : হাইওয়ে ইন রেস্তোরা (আবাসিক) পদুয়ার বাজার, কুমিল্লা।

হোটেল বিলাস: হোটেল বিলাস (আবাসিক) পদুয়ার বাজার, বিশ্বরোড, কুমিল্লা।

হোটেল সাগরিকা: হোটেল সাগরিকা (আবাসিক) পদুয়ার বাজার, বিশ্বরোড, কুমিল্লা।

হোটেল পিপাসা: হোটেল পিপাসা, আবাসিক পদুয়ার বাজার, বিশ্বরোড কুমিল্লা।

হোটেল গোমতী : হোটেল গোমতী (আবাসিক) পদুয়ার বাজর, বিশ্বরোড কুমিল্লা।

হোটেল শাওন: হোটেল শাওন (আবাসিক) পদুয়ার বাজর, বিশ্বরোড কুমিল্লাভ

ছন্দু মিয়ার হোটেল: ছন্দু মিয়ার হোটেল, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড, কুমিল্লা।

রোজ ভেলী রেষ্টুরেন্ট: রোজ ভেলী রেষ্টুরেন্ট, পদুয়ার বাজার, কুমিল্লা

হোটেল শাহজালাল: হোটেল শাহজালাল, পদুয়ারবাজার কুমিল্লা

সানমুন হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট: সানমুন হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট পদুয়ার বাজার, কুমিল্লা

ইসলামিয়া রেষ্টুরেন্ট: ইসলামিয়া রেষ্টুরেন্ট, পদুয়ার বাজার, কুমিল্লা

হোটেল তাজ : হোটেল তাজ (আবাসিক) পদুয়ারবাজার, কুমিল্লা

হোটেল প্যারাডাইস: হোটেল প্যারাডাইস (আবাসিক) গন্ধমতি কোটবাড়ী, কুমিল্লা

সম্রাট হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট: সম্রাট হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট (আবাসিক) পদুয়ার বাজার, কুমিল্লা

হোটেল ইসলামিয়া:হোটেল ইসলামিয়া (আবাসিক) পদুয়ার বাজার, কুমিল্লা

বন্ত ডায়মন্ড রেস্টুরেন্ট : বন্ত ডায়মন্ড রেস্টুরেন্ট আমতলী, কুমিল্লা

সিটি হার্ট চাইনিজ রেস্টুরেন্ট: সিটি হার্ট চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, জিলা স্কুল রোড, কুমিল্লা

আরও কিছু কুমিল্লা শহরের আবাসিক হোটেলের নাম, ঠিকানা ও কন্টাক্ট নাম্বার দেওয়া হলো।

★★★শাসনগাছা
★★সিয়াম হোটেল (আবাসিক)
✆ 01749-045535
শাসনগাছা, কুমিল্লা।

★★★শাসনগাছা
★★সিয়াম হোটেল (আবাসিক)
✆ 01749-045535
শাসনগাছা, কুমিল্লা।

★★ঢাকা রেস্ট হাউজ (আবাসিক)
✆ 01558-712365
শাসনগাছা রেল গেইট, কুমিল্লা।

★★রেইসকোর্স
★★হোটেল ময়নামতি (আবাসিক)
✆ 01681-512430
রেইসকোর্স (ইস্টার্ন প্লাজার পশ্চিম দিকে), কুমিল্লা।

★★ঢাকা রেস্ট হাউজ (আবাসিক)
✆ 01558-712365
শাসনগাছা রেল গেইট, কুমিল্লা।

★★বাদশা মিয়ার বাজার
★★হোটেল ঈশিকা (আবাসিক)
✆ 01720-371123
বাদশা মিয়া বাজার,শাসনগাছা, কুমিল্লা।

★★হোটেল আল-রফিক (আবাসিক)
✆ 081-76560
কান্দিরপাড়, কুমিল্লা।

★★হোটেল মহানগর (আবাসিক)
✆ 01555-014558
✆ 01819-147382
✆ 01711-173565
বাদশা মিয়া বাজার, শাসনগাছা, কুমিল্লা।

★★Q Palace (Residential)
✆ 01712-107607
Racecourse, Cumilla

★★রেড রুফ ইন হোটেল & রেস্টুরেন্ট
✆ 01730-306092
নিশা টাওয়ার, রেইসকোর্স, কুমিল্লা।

★★কান্দিরপাড়
★★হোটেল সোনালী (আবাসিক)
✆ 01819-879686
কান্দিরপাড়, কুমিল্লা।

★★ রানীরবাজার
★★হোটেল পার্ক (আবাসিক)
✆ 01710-942669
রাণীর বাজার, কুমিল্লা।

★★হোটেল এম. এম (আবাসিক)
✆ 01552-332896
✆ 01918-708870
কুমিল্লা রেলস্টেশন সংলগ্ন, কুমিল্লা।

★★পশ্চিম_বাগিচাগাও_এবং_রেলস্টেশন_সংলগ্ন
★★সবুজ রেস্ট হাউজ (আবাসিক)
✆ 081-76562
পশ্চিম বাগিচাগাঁও (কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনের ২৪০ মিটার পূর্ব পাশে)

★★হোটেল ময়নামতি (আবাসিক)
✆ 01681-512431
পশ্চিম বাগিচাগাঁও (কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনের ২৫০ মিটার পূর্ব পাশে)

এছাড়াও টমছম ব্রিজ, আলেখারচর বিশ্বরোড, পদুয়ারবাজার বিশ্বরোড, কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে অনেক আবাসিক হোটেল রয়েছে।আপনার বাজেট কম থাকলে রেড রুফ ইন, Q Palace, হোটেল সোনালী & হোটেল আল-রফিক এ যোগাযোগ না করাই ভাল।

কুমিল্লা জেলার পোস্ট কোড

পোস্ট কোড একটি জেলার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বহন করে। তাই আসুন কুমিল্লা জেলার পোস্ট কোড সম্পর্কে জেনে নিই

জেলা থানা উপকার্যালয় পোস্ট কোড (ডাক সংকেত)
কুমিল্লা বরুড়া বরুড়া ৩৫৬০
কুমিল্লা বরুড়া Murdafarganj ৩৫৬২
কুমিল্লা বরুড়া Poyalgachha ৩৫৬১
কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়া ব্রাহ্মণপাড়া ৩৫২৬
কুমিল্লা বুড়িচং বুড়িচং ৩৫২০
কুমিল্লা বুড়িচং Maynamoti বাজার ৩৫২১
কুমিল্লা চান্দিনা চান্দিয়া ৩৫১০
কুমিল্লা চান্দিনা Madhaiabazar ৩৫১১
কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম Batisa ৩৫৫১
কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম Chiora ৩৫৫২
কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম চৌদ্দগ্রাম ৩৫৫০
কুমিল্লা কুমিল্লা সদর কুমিল্লা Contoment ৩৫০১
কুমিল্লা কুমিল্লা সদর কুমিল্লা সদর ৩৫০০
কুমিল্লা কুমিল্লা সদর Courtbari ৩৫০৩
কুমিল্লা কুমিল্লা সদর Halimanagar ৩৫০২
কুমিল্লা কুমিল্লা সদর Suaganj ৩৫০৪
কুমিল্লা দাউদকান্দি Dashpara ৩৫১৮
কুমিল্লা দাউদকান্দি দাউদকান্দি ৩৫১৬
কুমিল্লা দাউদকান্দি Eliotganj ৩৫১৯
কুমিল্লা দাউদকান্দি গৌরীপুর ৩৫১৭
কুমিল্লা দাবিদার Barashalghar ৩৫৩২
কুমিল্লা দাবিদার দাবিদার ৩৫৩০
কুমিল্লা দাবিদার Dhamtee ৩৫৩৩
কুমিল্লা দাবিদার Gangamandal ৩৫৩১
কুমিল্লা হোমনা হোমনা ৩৫৪৬
কুমিল্লা লাকসাম Bipulasar ৩৫৭২
কুমিল্লা লাকসাম লাকসাম ৩৫৭০
কুমিল্লা লাকসাম Lakshamanpur ৩৫৭১
কুমিল্লা লাঙ্গলকোট Chhariabazar ৩৫৮২
কুমিল্লা লাঙ্গলকোট Dhalua ৩৫৮১
কুমিল্লা লাঙ্গলকোট Gunabati ৩৫৮৩
কুমিল্লা লাঙ্গলকোট লাঙ্গলকোট ৩৫৮০
কুমিল্লা মুরাদনগর Bangra ৩৫৪৩
কুমিল্লা মুরাদনগর কোম্পানীগঞ্জ ৩৫৪২
কুমিল্লা মুরাদনগর মুরাদনগর ৩৫৪০
কুমিল্লা মুরাদনগর Pantibazar ৩৫৪৫
কুমিল্লা মুরাদনগর Ramchandarpur ৩৫৪১
কুমিল্লা মুরাদনগর Sonakanda ৩৫৪৪

ঢাকা হতে কুমিল্লা সড়কপথে যোগাযোগ

কুমিল্লার যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভালো। উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন সড়ক ‘গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড’ কুমিল্লা শহরের মধ্য দিয়ে গেছে।

বর্তমানে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, বাংলাদেশের প্রধান মহাসড়ক, কুমিল্লা শহরের মধ্য দিয়ে গেছে।

রাজধানী ঢাকা থেকে কুমিল্লার দূরত্ব ৯৭ কিলোমিটার।

ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহর থেকে বেশ কিছু এসি/নন-এসি বাস চলাচল করে। দেশের প্রধান জাতীয় মহাসড়ক, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, কুমিল্লা শহরের মধ্য দিয়ে গেছে।

এই জেলার সাথে সংযুক্ত অন্যান্য প্রধান সড়কগুলোর মধ্যে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, কুমিল্লা-বিবিরবাজার স্থলবন্দর সংযোগ সড়ক, কুমিল্লা-লালমাই-চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর-বেগমগঞ্জ সড়ক এবং লালমাই-লাকসাম-সোনাইমুড়ি সড়ক উল্লেখযোগ্য।

ঢাকা হতে কুমিল্লা রেলপথে যোগাযোগ

ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ট্রেনেও কুমিল্লা জেলা যাওয়া যায়। কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশন এবং লাকসাম রেলওয়ে স্টেশন হল জেলার দুটি প্রধান রেলওয়ে স্টেশন।

অন্যান্য রেলওয়ে স্টেশনগুলির মধ্যে রয়েছে নাঙ্গলকোট রেলওয়ে স্টেশন, গুণবতী রেলওয়ে স্টেশন, হাসানপুর রেলওয়ে স্টেশন, নওটি রেলওয়ে স্টেশন, রাজাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শশীদল রেলওয়ে স্টেশন এবং সালদন্দি রেলওয়ে স্টেশন।

ঢাকা-নোয়াখালী রেল যোগাযোগও এই কুমিল্লা জেলার মধ্য দিয়ে যায়।

এই রুটে সোনাপুর, মাইজদী কোর্ট, চৌমুহনী, সোনাইমুড়ি, বিপুলাসার, নাথেরপেটুয়া, খিলা, লাকসাম জংশন ইত্যাদি কয়েকটি বড় রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে।

ঢাকা হতে কুমিল্লা আকাশপথে যোগাযোগ

কুমিল্লা বিমানবন্দর কুমিল্লা জেলায় আকাশপথে যোগাযোগের মাধ্যম ছিল।বর্তমানে এটির রাডার ব্যবস্থা ছাড়া সবকিছু বন্ধ রয়েছে।

ঢাকা হতে কুমিল্লা নদীপথে যোগাযোগ

কুমিল্লা জেলাও নদীপথে প্রবেশযোগ্য। যেহেতু সড়ক ও রেলপথে যোগাযোগ সহজতর, শুধুমাত্র নদীপথে আঞ্চলিক যোগাযোগ হয়।  জেলার একমাত্র নদীবন্দর হল দাউদকান্দি বাউশিয়া নদীবন্দর এবং জেলায় মোট 34টি ফেরি ঘাট রয়েছে।

কুমিল্লা জেলার মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি

মুক্তিযুদ্ধে কুমিল্লা ২ নং সেক্টর এর অন্তর্গত ছিল। ঢাকা এবং ফরিদপুরের কিছু অংশ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা নিয়ে গঠিত হয়েছিল ২নং সেক্টর। এ সেক্টরের নেতৃত্ব দেন- মেজর খালেদ মোশাররফ (১০ এপ্রিল ১৯৭১ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর এ.টি.এম. হায়দার (২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)।

কুমিল্লা জেলার স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

সরকারি ও বেসরকারি অনেক কুমিল্লা জেলায় স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা রয়েছে

  • মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল – ১টি
  • জেনারেল হাসপাতাল – ১টি
  • পুলিশ হাসপাতাল – ১টি
  • সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল – ১টি
  • কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতাল – ১টি
  • ডায়াবেটিক হাসপাতাল – ২টি
  • উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র – ২১টি
  • চক্ষু হাসপাতাল – ২টি
  • টিবি ক্লিনিক – ১টি
  • পল্লী স্বাস্থ্য কেন্দ্র – ১৩টি
  • উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র – ৪৮টি
  • স্কুল হেলথ ক্লিনিক – ১টি
  • ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র – ১২৩টি

কুমিল্লা জেলার প্রধান ফসল

ধান, পাট, গম, তেলবীজ, বেগুন ইত্যাদি।

কুমিল্লা জেলার প্রধান ফল

আম, কাঁঠাল, কলা, নারিকেল, তাল, পেয়ারা ও কালোজাম।

কুমিল্লা জেলার হাট ও বাজার এবং মেলা

কুমিল্লার শহরের প্রধান প্রধান হাট ও বাজারসমূহ হচ্ছেঃ চকবাজার, রাজগঞ্জ, বাদশামিয়া বাজার, রানীর বাজার, বৌ বাজার, টমচমব্রীজ, গোলমার্কেট, পদুয়ার বাজার ইত্যাদি। বিখ্যাত মেলাসমূহের মধ্যে ময়নামতি মেলা, পুনরা মেলা, চন্দলা মেলা, বায়রা মেলা, বেতাখালী মেলা, ঠান্ডা কালিবাড়ি মেলা প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

কুমিল্লা জেলার প্রধান রপ্তানী পণ্য

খদ্দর কাপড়, শুটকি, ডিম, পোলট্রি।

কুমিল্লার দর্শনীয় স্থান

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *